প্রশ্নঃ চর্যাপদ কে আবিষ্কার করেন ?
আরও পড়ুনঃ
প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শন কি ?
উঃ চর্যাপদ । ( কিন্তু সর্বজন স্বীকৃত বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শন— শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য )
প্রশ্নঃ ‘ চর্যাপদ ‘ শব্দটির অর্থ কি ?
উঃ জীবন যাপনের পদ্ধতিকে চর্যা বলে । ‘ চর্যা ’ থেকে বর্তমানে ‘ চর্চা ‘ শব্দটির উৎপত্তি।’পদ ‘ অর্থ চরণ বা পা । ‘ চর্যাপদ ‘ শব্দটির অর্থ দাঁড়ায় , জীবন যাপনের পদ্ধতি বা আচরণ যে কবিতায় বা চরণে লিখিত থাকে । অর্থাৎ , ‘ চর্যাপদ ‘ – এর মূল অর্থ হলো ‘ কোনটি আচরণীয় , কোনটি আচরণীয় নয় । ‘
প্রশ্নঃ চর্যাপদের প্রকৃত নাম কী ?
উঃ চর্যাচর্যবিনিশ্চয় ।
প্রশ্নঃ চর্যাপদকে সংক্ষেপে কী বলা হয় ?
উঃ ‘ বৌদ্ধগান ও দোহা ‘ বা ‘ চর্যাপদ ‘ ।
প্রশ্নঃ ‘ চর্যাপদ ‘ মূলত কী ধরনের গ্রন্থ ?
উঃ কবিতা সংকলন বা গানের সংকলন ।
প্রশ্ন : চর্যাপদের রচয়িতা কারা ?
উঃ বৌদ্ধ সিদ্ধাচার্যগণ / বৌদ্ধ সহজিয়াগণ ।
প্রশ্নঃ চর্যাপদ মূলত কোন ধর্ম নিয়ে রচিত ?
উঃ বৌদ্ধ ধর্ম ।
1. চর্যাপদ কোন ছন্দে রচিত ?
উত্তরঃ মাত্রাবৃত্ত ৷
2. চর্যাপদের ভাষা কী ?
উত্তরঃ সন্ধ্যা বা সান্ধ্য ভাষা ৷